The smart Trick of কেউ ছেড়ে চলে গেলে That No One is Discussing
The smart Trick of কেউ ছেড়ে চলে গেলে That No One is Discussing
Blog Article
যদি প্রশক্ষিণপ্রাপ্ত প্রাণী কুকুর হয় তাহলে আরো কিছু শর্ত হল:
বিশেষজ্ঞদের মতে, বারবার এমনটি ঘটার পেছনে আছে বেশ কয়েকটি কারণ। যা আপনার অজান্তেই কেউ ছেড়ে চলে গেলে ডেকে নিয়ে আসছে অশান্তি। জেনে নিন কী কী-
নিজের ভালোর জন্য যাদের থেকে দূরে থাকবেন আত্মপ্রেমী মানুষের সঙ্গে থাকলে মানসিক যন্ত্রণায় ভুগতেই হবে।
وَ اعۡبُدُوا اللّٰہَ وَ لَا تُشۡرِکُوۡا بِہٖ شَیۡئًا وَّ بِالۡوَالِدَیۡنِ اِحۡسَانًا وَّ بِذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡیَتٰمٰی وَ الۡمَسٰکِیۡنِ وَ الۡجَارِ ذِی الۡقُرۡبٰی وَ الۡجَارِ الۡجُنُبِ وَ الصَّاحِبِ بِالۡجَنۡۢبِ وَ ابۡنِ السَّبِیۡلِ ۙ وَ مَا مَلَکَتۡ اَیۡمَانُکُمۡ ؕ اِنَّ اللّٰہَ لَا یُحِبُّ مَنۡ کَانَ مُخۡتَالًا فَخُوۡرَا ﴿ۙ۳۶
الطيب বা ভাল বলতে- নিজেদের হালাল সম্পদকে বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ ইয়াতীমদের সম্পদ অন্যায়ভাবে এনে তোমাদের হালাল সম্পদের সাথে মিশ্রণ করে সব সম্পদ হারাম বানিয়ে খেও না। এরূপ করা মহাপাপ। আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
হয়ে গিয়েছিল আর তার থেকে শাদ্দাদ বিন সা‘ঈদ এর
)-এর জীবনে। তাঁর কোনো কোনো বিয়ে ছিল এ ধরনের বৈরী লোকদের সঙ্গে বংশীয় সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যমে সন্ধি স্থাপনের নিমিত্তে। আর অন্যতম একটি উপায় হলো একাধিক বিয়ে করা।
[কুরআন ৪:২৪] পাত্র-পাত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে পারস্পারিক সমতা (কুফু)[সম্পাদনা]
পক্ষান্তরে যে সকল নারী স্বামীর অবাধ্য হবে তার সংশোধনের জন্য আল্লাহ তা‘আলা তিনটি ব্যবস্থা দিয়েছেন-
(المُحْصَنَاتُ مِنَ النِّسَا۬ءِ) শানে নুযূল: আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন: আওতাসের যুদ্ধে কতকগুলো সধবা স্ত্রীলোক বন্দি হয়ে আসে। আমরা তাদের সাথে সহবাস করতে অপছন্দ করলাম কারণ তাদের স্বামী রয়েছে। আমরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে এ বিষয়ে জিজ্ঞেস করলাম। তখন এ আয়াতটি অবতীর্ণ হয়। (সহীহ মুসলিম হা: ১৪৫৬) অর্থাৎ যে সকল নারীদের স্বামী রয়েছে তাদের বিবাহ করা হারাম যতক্ষণ সে স্বামীর সাথে বিবাহ বন্ধনে থাকবে। তবে যদি মুসলিমরা কাফির জাতির ওপর বিজয় লাভ করে, তাদের নারীদের হস্তগত করে নেয় তাহলে তাদের কাফির স্বামী থাকতেও তাদের বিবাহ করা দূষণীয় নয়।
স্বামী-স্ত্রী একত্রে থাকা অসম্ভব হয়ে গেলে সন্ধি করে থাকলে কোন গুনাহ হবে না।
যা পবিত্র ও উপকারী কেবল সে খাদ্যগুলো মানুষের জন্য হালাল করা হয়েছে। অন্যত্র আল্লাহ তা‘আলা বলেন:
তবে একটি বিষয় এখানে পরিষ্কার হওয়া দরকার যে শর্ত সাপেক্ষে হলেও ইসলাম পুরুষের জন্য একসঙ্গে একাধিক স্ত্রী রাখার বৈধতা দিয়েছে। এই বৈধতার পেছনে কী কী হেকমত বা যুক্তি রয়েছে—এমন প্রশ্ন হরহামেশাই শোনা যায়। এখানে এর হেকমতগুলো বর্ণনা করা হলো—
সম্পর্কে। তিনি উত্তরে বললেন, হে ভাগ্নে! সে হচ্ছে পিতৃহীনা বালিকা, অভিভাবকের তত্ত্বাবধানে থাকে, তার সম্পত্তিতে অংশীদার হয় এবং তার রূপ ও সম্পদ তাকে (অভিভাবককে) আকৃষ্ট করে। এরপর সেই অভিভাবক উপযুক্ত মাহর না দিয়ে তাকে বিবাহ করতে চায়। তদুপরি অন্য ব্যক্তি যে পরিমাণ মাহর দেয়, তা না দিয়ে এবং তার প্রতি ন্যায়বিচার না করে তাকে বিয়ে করতে চায়। এরপর তাদের পারিবারিক ঐতিহ্যের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ মাহর এবং ন্যায় ও সমুচিত মাহর প্রদান ব্যতীত তাদের বিয়ে করতে নিষেধ করা হয়েছে এবং তদ্ব্যতীত যে সকল মহিলা পছন্দ হয় তাদেরকে বিয়ে করতে অনুমতি দেয়া হয়েছে। উরওয়াহ বলেন যে, আয়িশাহ (রাঃ)- বলেছেন, এ আয়াত নাযিল হবার পর লোকেরা রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-এর কাছে মহিলাদের ব্যাপারে জানতে চাইলে আল্লাহ তা‘আলা নাযিল করেন:
Report this page